PM Modi and Tulsi Gabard Meeting Update: Will more intelligence be available? In a meeting with Tulsi Gabbard, Modi made salt!

গ্যাবার্ডের সঙ্গে সাক্ষাতের পরে মোদী বলেন, ‘ওয়াশিংটন ডিসিতে আমেরিকার জাতীয় গোয়েন্দা বিভাগের অধিকর্তার সঙ্গে দেখা হল। ওই পদে নিযুক্তি নিশ্চিত হওয়ায় তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছি। ভারত ও আমেরিকার বন্ধুত্বের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে আলোচনা করলাম। উনি সর্বদাই এই সম্পর্কের কট্টর সমর্থক।’ তবে ঠিক কী কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, তা খোলসা করেননি মোদী।

ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে যে সন্ত্রাস-বিরোধী লড়াই, সাইবার সুরক্ষার মতো বিষয়ের ক্ষেত্রে গোয়েন্দা তথ্য আদানপ্রদানের বিষয়ে মোদী ও গ্যাবার্ডের কথা হয়েছে। ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘সন্ত্রাস-বিরোধী, সাইবার সুরক্ষা এবং নয়া বিপদের ক্ষেত্রে গোয়েন্দা তথ্য আদানপ্রদানে যাতে সমন্বয় বাড়ানো যায়; তার উপরে বৈঠকে জোর দেওয়া হয়েছে।

এমনিতে বৃহস্পতিবার ভোরে (ভারতীয় সময় অনুযায়ী) ওয়াশিংটনে পৌঁছে গিয়েছেন। সেখান থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী যখন মার্কিন প্রেসিডেন্টের গেস্ট হাউস ব্লেয়ার হাউসে পৌঁছান, তখন তাঁকে সাদরে অভ্যর্থনা জানানো হয়। ভারতীয় বংশোদ্ভূরা ‘ভারত মাতা কি জয়’, ‘বন্দে মাতরকম’ এবং ‘মোদী, মোদী’ ধ্বনি দিতে থাকেন তাঁরা। আর সেই অভ্যর্থনায় মুগ্ধ হয়ে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীও।

আর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় (স্থানীয় সময় অনুযায়ী) মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করবেন মোদী। যে বৈঠকে বাণিজ্যের উপরে জোর দেওয়া হতে পারে। সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, শুল্ক এড়িয়ে বাণিজ্যের বহর আরও বাড়ানোর বিষয়ে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হতে পারে। তাছাড়াও অভিবাসনের মতো বিষয় নিয়েও দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে আলোচনা হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট মহলের ধারণা।

আর এমন একটা সময় দুই রাষ্ট্রনেতা বৈঠকে বসতে চলেছেন, যখন ‘প্রতিশোধমূলক’ চড়া শুল্ক (যে দেশের আমেরিকার পণ্যে চড়া হারে শুল্ক চাপায়, তাদের পণ্যে পালটা চড়া হারে শুল্ক) চাপানোর ঘোষণা করেছেন ট্রাম্প। তিনি যা জানিয়েছেন, তাতে মোদীর সঙ্গে বৈঠকের আগেই সেই ঘোষণা করবেন। যে ঘোষণার বড় প্রভাব পারতে পারে ভারতের উপরে। আর সেই বিষয়টি নিয়েও দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে আলোচনা হতে পারে। ( হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশ নিয়েও উদ্বেগ রাষ্ট্রপুঞ্জের, শান্তি ফেরাতে পাঁচ দফা সংস্কারের সুপারিশ )